আসামের মন্ত্রী জয়ন্ত মল্ল বড়ুয়ার এক সাংবাদিককে উদ্দেশ করে করা মন্তব্য ঘিরে রাজ্যজুড়ে তীব্র বিতর্কের সৃষ্টি হয়েছে। শুক্রবার এক সংবাদ সম্মেলনে বড়ুয়াকে একজন সাংবাদিককে “টোলোর শ্রেণির মানুহ” (নিম্নস্তরের ব্যক্তি) বলে উল্লেখ করতে শোনা যায়—যা সামাজিক মাধ্যমে ভাইরাল হওয়ার পর ব্যাপক সমালোচনার মুখে পড়ে।
এই ঘটনার প্রেক্ষিতে শনিবার একটি বই প্রকাশ অনুষ্ঠানে মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মা বলেন, “আমি বিশ্বাস করি জয়ন্ত মল্ল বড়ুয়া যা বলেছেন তা কিছুটা অনুপযুক্ত হতে পারে। আমি আবার তার কথাগুলো পর্যালোচনা করব এবং ব্যক্তিগতভাবে তাকে তার মন্তব্যের জন্য ক্ষমা চাইতে বলব।” তিনি আরও বলেন, “যদি জয়ন্ত ভুল করে থাকেন, তাহলে আমিও ক্ষমা চাইছি। একজন সাংবাদিকের সঙ্গে এভাবে কথা বলা ঠিক হয়নি।”
মুখ্যমন্ত্রীর এই মন্তব্যকে রাজনৈতিক মহল দায়িত্বশীল পদক্ষেপ হিসেবে দেখছে, যেখানে তিনি নিজেই ঘটনার নৈতিক দায় স্বীকার করেছেন। তিনি আরও বলেন, “জয়ন্ত নিজেও সাধারণ পরিবারের সন্তান। তার বাবা-মা আম্বানি বা আদানি নন। আমিও সাধারণ পরিবার থেকে এসেছি। আমরা সবসময় সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রেখেছি।”
এদিকে, গৌহাটি প্রেস ক্লাব-সহ রাজ্যজুড়ে একাধিক সাংবাদিক সংগঠন শনিবার প্রতিবাদ কর্মসূচি পালন করে। তারা মন্ত্রীর মন্তব্যের নিন্দা জানিয়ে আনুষ্ঠানিক ক্ষমা চাওয়ার দাবি জানায়। কিছু সংগঠন হুঁশিয়ারি দিয়েছে, যদি ক্ষমা না চাওয়া হয়, তবে তারা মন্ত্রীর সংবাদ কভারেজ বয়কট করবে।
রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, এই ঘটনা রাজ্য সরকারের সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে সম্পর্ক এবং মন্ত্রীদের জনসমক্ষে আচরণ নিয়ে নতুন করে প্রশ্ন তুলেছে। এখন নজর থাকবে মন্ত্রী বড়ুয়ার পরবর্তী পদক্ষেপের দিকে—তিনি কি প্রকাশ্যে ক্ষমা চাইবেন, নাকি বিতর্ক আরও তীব্র হবে।
আসামের মন্ত্রী জয়ন্ত মল্ল বড়ুয়ার এক সাংবাদিককে উদ্দেশ করে করা মন্তব্য ঘিরে রাজ্যজুড়ে তীব্র বিতর্কের সৃষ্টি হয়েছে। শুক্রবার এক সংবাদ সম্মেলনে বড়ুয়াকে একজন সাংবাদিককে “টোলোর শ্রেণির মানুহ” (নিম্নস্তরের ব্যক্তি) বলে উল্লেখ করতে শোনা যায়—যা সামাজিক মাধ্যমে ভাইরাল হওয়ার পর ব্যাপক সমালোচনার মুখে পড়ে।
এই ঘটনার প্রেক্ষিতে শনিবার একটি বই প্রকাশ অনুষ্ঠানে মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মা বলেন, “আমি বিশ্বাস করি জয়ন্ত মল্ল বড়ুয়া যা বলেছেন তা কিছুটা অনুপযুক্ত হতে পারে। আমি আবার তার কথাগুলো পর্যালোচনা করব এবং ব্যক্তিগতভাবে তাকে তার মন্তব্যের জন্য ক্ষমা চাইতে বলব।” তিনি আরও বলেন, “যদি জয়ন্ত ভুল করে থাকেন, তাহলে আমিও ক্ষমা চাইছি। একজন সাংবাদিকের সঙ্গে এভাবে কথা বলা ঠিক হয়নি।”
মুখ্যমন্ত্রীর এই মন্তব্যকে রাজনৈতিক মহল দায়িত্বশীল পদক্ষেপ হিসেবে দেখছে, যেখানে তিনি নিজেই ঘটনার নৈতিক দায় স্বীকার করেছেন। তিনি আরও বলেন, “জয়ন্ত নিজেও সাধারণ পরিবারের সন্তান। তার বাবা-মা আম্বানি বা আদানি নন। আমিও সাধারণ পরিবার থেকে এসেছি। আমরা সবসময় সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রেখেছি।”
এদিকে, গৌহাটি প্রেস ক্লাব-সহ রাজ্যজুড়ে একাধিক সাংবাদিক সংগঠন শনিবার প্রতিবাদ কর্মসূচি পালন করে। তারা মন্ত্রীর মন্তব্যের নিন্দা জানিয়ে আনুষ্ঠানিক ক্ষমা চাওয়ার দাবি জানায়। কিছু সংগঠন হুঁশিয়ারি দিয়েছে, যদি ক্ষমা না চাওয়া হয়, তবে তারা মন্ত্রীর সংবাদ কভারেজ বয়কট করবে।
রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, এই ঘটনা রাজ্য সরকারের সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে সম্পর্ক এবং মন্ত্রীদের জনসমক্ষে আচরণ নিয়ে নতুন করে প্রশ্ন তুলেছে। এখন নজর থাকবে মন্ত্রী বড়ুয়ার পরবর্তী পদক্ষেপের দিকে—তিনি কি প্রকাশ্যে ক্ষমা চাইবেন, নাকি বিতর্ক আরও তীব্র হবে।
